ডিজিটাল ডিভাইস অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

ডিজিটাল ডিভাইস অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর 

ডিজিটাল ডিভাইস অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর 

ডিজিটাল ডিভাইস এইচএসসি আইসিটিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ তৃতীয় চ্যাপ্টারের একটা অংশ প্রতিবছর এখান থেকে সৃজনশীল প্রশ্ন এসে থাকে। তাই ডিজিটাল ডিভাইস জ্ঞানমূলক ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জানতে হয়। আজকে আমরা জানবো ডিজিটাল ডিভাইস জ্ঞানমূলক ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর  সম্পর্কে। তো চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক ডিজিটাল ডিভাইস জ্ঞানমূলক ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর  আর্টিকেলটি। 

ডিজিটাল ডিভাইস জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর 

১। বিনিময় উপপাদ্য লিখ

বিনিময় উপপাদ্য হলো: x+y = y + x এবং xy = yx

২। ডি-মরগ্যানের সূত্র দুইটি লেখ। 

ডি-মরগ্যানের সূত্র দুইটি হলো: 



৩। কোন ক্ষেত্রে OR গেটের আউটপুট 1 হয়?

অন্তত ১টি ইনপুটই 1 হলে OR গেটের আউটপুট হয় 1।

৪। NOT গেট কী?

যে গেট একটি ইনপুটের বিপরীত অবস্থান তৈরি করে, সেটি হচ্ছে NOT গেট।

৫। মৌলিক গেটগুলোর নাম লেখ।

মৌলিক গেটগুলো হলো- (i) NOT গেট, (ii) OR গেট এবং (iii) AND গেট।

৬। কোন ক্ষেত্রে XOR গেটে আউটপুট 0 হয়।

XOR গেটে ইনপুট দুটি একই হলে আউটপুট হয়।

৭। এনকোডার কী?

এনকোডার হলো এমন এক ধরনের সার্কিট যা আলাদা আলাদা লাইনের সিগন্যালকে এনকোড করে আউটপুট হিসেবে বাইনারি সংখ্যা প্রদান করে।

৮। ডিকোডার কী?

ডিকোডার হলো এমন এক ধরনের সার্কিট যার ইনপুটে বাইনারি কোন সংখ্যা দিলে আউটপুটে সেই সংখ্যার লাইনটিতে একটি সিগন্যাল প্রদান করে।

৯। হাফ-অ্যাভার কী?

যে অ্যাডার দুটি বিট যোগ করে যোগফল ও হাতে থাকে সংখ্যা বা ক্যারি বের করতে পারে তাই হাফ অ্যাডার।

১০। ফুল অ্যাডার কাকে বলে?

যে বর্তনীর সাহায্যে তিনটি বাইনারি যোগ করার পর দুটি আউটপুট সংকেত যার একটি যোগফল এবং আউটপুট ক্যারি পাওয়া যায় তাকে ফুল অ্যাডার বলে।

১১। ফ্লিপফ্লপ কী?

ফ্লিপফ্লপ এক ধরনের সার্কিট যেখানে একটি ইনপুট দিয়ে সেই ইনপুটের মান সংরক্ষণ করা যায়।

১২। রেজিস্টার কী?

রেজিস্টার হলো মাইক্রো প্রসেসরের অভ্যন্তরে অবস্থিত উচ্চ গতিসম্পন্ন মেমোরি।

১৩। কাউন্টার কী?

কাউন্টার এক ধরনের ডিজিটাল সার্কিট যেটি গণনা করতে পারে।

১৪। সার্বজনীন বা Universal গেইট কী?

যে সকল গেইট দিয়ে মৌলিক গেইটসহ অন্যান্য সকল প্রকার গেইট তৈরি বা বাস্তবায়ন করা যায় সেসব গেইট হচ্ছে সার্বজনীন গেইট।

১৫। সত্যক সারণি কী?

একটি বিশেষ প্রক্রিয়ায় কোন ইনপুটের জন্য কোন আউটপুট পাওয়া যায় সেটি যদি একটি সারণি বা টেবিল দিয়ে পুরোপুরিভাবে প্রকাশ করা হয় সেটি হচ্ছে সত্যক সারণি বা টুখ টেবিল।

১৬। বুলিয়ান অ্যালজেবরা কী?

বুলিয়ান অ্যালজেবরা একটি ভিন্ন ধরনের অ্যালজেবরা যেখানে শুধামাত্র 0 এবং 1 এর সেট (0, 1) নিয়ে কাজ করা হয়।

১৭। লজিক গেইট কী?

বুলিয়ান অ্যালজেবরা যা থেকে বৈদ্যুতিক সার্কিট তৈরি করা। যে ডিজিটাল ইলেকট্রনিক সার্কিট বা বর্তনী ব্যবহার করা হয়, তাই লজিক গেইট।

১৮। বুলিয়ান পূরক কী?

বুলিয়ান অ্যালজেবরায় চলকের দুটি সম্ভাব্য মান এ ০ এবং 1 কে একটি অপরটির বুলিয়ান পূরক বলা হয়।

১৯। বুলিয়ান চলক কী?

কোনো বুলিয়ান চলকের মান এক বা একাধিক স্বাধীন চলকের উপর নির্ভর করলে, নির্ভরশীল চলককে বুলিয়ান চলক বলা হয়।

২০। এক্সঅর গেইট কী?

এক্সঅর গেইট হলো একধরনের লজিক গেইট যেখানে ইনপুট দুটি ভিন্ন হলে আউটপুট 1 হয়, তা না হলে আউটপুট 0 হয়।

২১। বাইনারি কাউন্টার কাকে বলে?

যে কাউন্টার বাইনারি ধারাবাহিকতা অনুসরণ করে তাকে বাইনারি কাউন্টার বলে।

২২। মোড নম্বর কাকে বলে?

একটি কাউন্টারের প্রথম ধাপ থেকে শুরু করে আবার প্রথম ধাপে ফিরে আসতে যতগুলো ধাপ প্রয়োজন হয় তাকে ঐ কাউন্টারের মোড নম্বর বলে।

২৩। ডিকোডারে ইনপুট সংখ্যা n হলে আউটপুট কতটি? 

ডিকোডারে ইনপুট সংখ্যা n হলে আউটপুট লাইন 2^n টি।

ডিজিটাল ডিভাইস জ্ঞানমূলক ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর 

১। বাইনারি 1+1 ও বুলিয়ান 1+1 এক নয় বুঝিয়ে বল।

বাইনারি যোগের ক্ষেত্রে 1+1 ব্যবহত হয়। এক্ষেত্রে 1+1 = 0 এবং ক্যারি 1 হয়। বুলিয়ান যোগের ক্ষেত্রে 1+1 = 1 হয়। এতে বুঝা যাচ্ছে যে, বুলিয়ান যোগ (+) চিহ্ন সাধারণত + চিহ্নকে বুঝায় না। বুলিয়ান যোগকে বলা হয় Logical Addition অথবা Logical OR operation। এ থেকে বুঝায় যায় যে, বাইনারি। 1+1 ও বুলিয়ান 1+1 এক নয়।

২। বুলিয়ান অ্যালজেবরার বৈশিষ্ট্য লেখ।

বুলিয়ান অ্যালজেবরার বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ:

  • বুলিয়ান অ্যালজেবরায় মাত্র দুটি অংক 0 এবং 1 ব্যবহৃত হয়।
  • বুলিয়ান চলকের দুটি মান থাকায় বুলিয়ান অ্যালজেবরা দশমিক অ্যালজেবরার তুলনায় অনেক সহজ পদ্ধতি।
  • বুলিয়ান অ্যালজেবরায় কোনো ধরনের ভগ্নাংশ, লগারিদম, বর্গ, ঋণাত্মক সংখ্যা, কাল্পনিক সংখ্যা ইত্যাদি ব্যবহার করা যায় না।
  • বুলিয়ান অ্যালজেবরায় শুধুমাত্র যোগ ও গুণের মাধ্যমে সমস্ত গাণিতি- কাজ করা যায়।
  • বুলিয়ান অ্যালজেবরায় কোনো ধরনের জ্যামিতিক বা ত্রিকোণমিতিক সূত্র ব্যবহার করা যায় না।

৩। AND গেইটটি যৌক্তিক গুণনকে নির্দেশ করে ব্যাখ্যা কর।

যে ডিজিটাল ইলেকট্রনিক সার্কিটে দুই বা ততোধিক ইনপুট দি একটিমাত্র আউটপুট পাওয়া যায় এবং আউটপুটটি ইনপুটগুলোর যৌক্তি গুণের সমান হয় তাকে AND Gate বলে। অর্থাৎ, AND গেইটে বা দুইয়ের অধিক ইনপুট দিলে একটি আউটপট পাওয়া যায়। AN গেইটে সকল ইনপুট 1 হলে কেবলমাত্র আউটপুট 1 হবে। অন্যথ আউটপুট 0 হবে। দুটি ইনপুট X ও Y হলে আউটপুট Z = AB হবে। থেকে বোঝা যায় AND গেইট যৌক্তিক গুণনকে নির্দেশকরে।

৪। কোন গেটকে সর্বজনীন বা Universal গেট বলা হয়? ব্যাখ্যা কর।

NAND এবং NOR গেটকে সর্বজনীন বা Universal গেট বলা হয়। X-OR গেইট সকল মৌলিক গেইটের সমন্বিত গেইট। ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্সের যেকোনো সার্কিট তিনটি ভিন্ন ভিন্ন লজিক গেটের দুটি গেট দিয়ে বাস্তবায়ন সম্ভব। সেই দুটি গেট হচ্ছে NOT এবং AND অথবা NOT এবং OR। যেহেতু শুধু NAND গেট দিয়ে NOT এবং AND দুটি গেট তৈরি করা সম্ভব। তাই NAND এবং NOR গেট হচ্ছে সর্বজনীন গেট।

৫। NOR গেইট একটি সর্বজনীন বা Universal গেইট- ব্যাখ্যা কর। 

যে গেইট দিয়ে মৌলিক গেইটগুলো বাস্তবায়ন করা যায় তাকে সর্বজনীন গেইট বলে। NOR গেইট দিয়ে মৌলিক গেইট অর্থাৎ AND, OR ও NOT গেইট বাস্তবায়ন করা যায়। এজন্য NOR গেইটকে সূর্বজনীন গেইট বলা হয়।

ডিজিটাল ডিভাইস জ্ঞানমূলক ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
ডিজিটাল ডিভাইস জ্ঞানমূলক ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

৭। অর গেইট দিয়ে X-OR গেইট ব্যাখ্যা কর।

X-OR Gate মৌলিক গেইট। OR Gate দুই বা ততোধিক বাইনারি সংখ্যার লজিক্যাল যোগের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। পক্ষান্তরে X-OR gate বিশেষ গেইট। X-OR gate দুই বা ততোধিক বাইনারি সংখ্যার যোগের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।

৮। X-OR গেইট কেন ব্যবহার করা হয়?

X-OR গেইট একটি বহুল ব্যবহৃত লজিক গেইট। X-OR গেইটে বিজোড় সংখ্যক ইনপুট 1 হলে আউটপুট 1 হয়। অর্থাৎ ইনপুট দুটি যদি অসমান হয় তবে আউটপুট 1 হবে। দুটি বিটের অবস্থা তুলনা করার জন্য এ গেইট ব্যবহার করা হয়।

৯। X-OR সকল মৌলিক গেইটের সমন্বিত লজিক গেইট- ব্যাখ্যা কর।

X-OR সকল মৌলিক গেইটের সমন্বিত লজিক গেইট। করণ AND, OR, NOT গেইট ব্যবহার করে X-OR গেইট তৈরী করা যায়।

X-OR গেইটের সমীকরণ হলো:



১০। A + B ফাংশনটি কোন গেইট সমর্থন করে ব্যাখ্যা কর।

 A + B ফাংশনটি NOR গেইট সমর্থন করে। OR গেইটের আউটপুটের সাথে NOT গেইট প্রবাহিত করলে NOR গেইট পাওয়া যায়। অর্থাৎ OR গেইটের সাথে NOT গেইট যুক্ত করে NOR গেইট তৈরি করা হয়। দুটি ইনপুট A ও B দিয়ে NOR গেইট তৈরি করলে আউটপুট Y = A + B হবে।



১১। এনকোডার ডিজিটাল ডিভাইসে ব্যাপক ভূমিকা রাখে-বুঝিযে লিখ

ডিজিটাল সার্কিট দিয়ে তৈরি যন্ত্রপাতিকে ডিজিটাল ডিভাইস বলে। এনকোডার হচ্ছে এমন এক ধরনের লজিক সার্কিট যা আমাদের ভাষাকে কম্পিউটারের বোধগম্য যান্ত্রিক ভাষায় রূপান্তর করে এনকোডারের সাহায্যে যে কোন আলফানিউমেরিক বর্ণকে বিসিডি কোড, অ্যাসকি ইউনিকোড ইত্যাদি কোডে পরিণত করা যায়। সেজন্য ইনপুট ব্যবস্থায় বর্ণের এনকোডিং করার জন্য কী-বোর্ড, মাউস, বিভিন্ন টেলিফোন সেটে এনকোডার ব্যবহৃত হয়। তাই এনকোভার ডিজিটাল ডিভাইসে ব্যাপক ভূমিকা রাখে।

১২। চারবিট রেজিস্টারে চারটি ফ্রিপ-ফ্লপ থাকে বুঝিয়ে লিখ।

মেমোরি ডিভাইসের ক্ষুদ্রতম একক হলো ফ্লিপ-ফ্লপ গেইট। একটি ফ্লিপ- ফ্লপ ডেটার এক বিট ধারণ করতে পারে। একাধিক ফ্লিপফ্লপের সমষ্টি-ই হলো রেজিস্টার। রেজিস্টার একগুচ্ছ ফ্লিপ ফ্লপ-এর গেইট এর সমন্বযে গঠিত সার্কিট যেখানে প্রত্যেকটি ফ্লিপ-ফ্লপ একটি করে বাইনারি বিট ধারণ করে থাকে। -বিট রেজিস্টারে n সংখ্যক ফ্লিপ-ফ্লপ থাকে এবং n-বিট বাইনারি তথ্য সংরক্ষণ করতে পারে। এজন্য চারবিট রেজিস্টারে চারটি ফ্লিপ-ফ্লপ থাকে।

১৩। কম্পিউটার কেন ডিজিটাল সিগন্যাল ছাড়া কাজ করতে পারে না-ব্যাখ্যা কর।

কম্পিউটার ডিজিটাল সিগন্যাল ছাড়া কাজ করতে পারে না কারণ কম্পিউটারের ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিগন্যালে ব্যবহৃত অঙ্কগুলো সহজেই ইলেকট্রিক্যাল সিগন্যালের সাহায্যে প্রকাশ করা যায়। কম্পিউটার ডিজাইনে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। ডিজিটাল যন্ত্রাংশ বাইনারি মোডে কাজ করে। ডিজিটাল সিগন্যালে একটি সুইচ অন, অফ হতে পারে অথবা সিগন্যাল উপস্থিত, অনুপস্থিত থাকতে পারে। এগুলোর সাথে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির মিল রয়েছে। তাই কম্পিউটার ডিজিটাল সিগন্যাল ছাড়া কাজ করতে পারে না।

১৪। এক্স-নর গেট একটি যৌগিক গেট-ব্যাখ্যা কর

দুই বা ততোধিক মৌলিক গেইটের সমন্বয়ে যে গেইট তৈরী হয় তাকে যৌগিক গেট বলা হয়। এক্স-নর গেইটকে অর, এন্ড কিংবা নর গেইট দিয়ে তৈরি করা যায় বলে এক্স নর গেইট একটি যৌগিক গেইট।

১৫। রেজিস্টার প্রয়োজনীয় কেন? ব্যাখ্যা কর।

রেজিস্টারের প্রয়োজনীয়তা:

  • ইনপুট যন্ত্র ও সিপিইউ এর মধ্যে ইনপুট বাফার ব্যবহার হয়।
  • সিপিইউ ও আউটপুট যন্ত্রের মধ্যে আউটপুট বাফার ব্যবহার হয়।
  • সিপিইউ এর অন্তর্গত সকল তথ্য সাময়িকভাবে জমা রাখে।
  • রেজিস্টারের ফ্লিপ ফ্লপ বাইনারী তথ্য সংরক্ষণ করে।
  • ক্যাশ মেমোরি হিসেবে রেজিস্টার ব্যবহৃত হয়।
১৬। কোন গেইটে কেবলমাত্র দুটি সুইচ অন করলে বালি জ্বলে? ব্যাখ্যা কর।

AND গেইটের সার্কিটে দুটি সুইচ। কেবলমাত্র দুটি সুইচ অন করলেই বাতিটি জ্বলবে। যেমন'

ইনপুট A = 0, B = 0 হলে আউটপুট Y = 0 হবে।

ইনপুট A = 0, B = 1 হলে আউটপুট Y = 0 হবে।

ইনপুট A = 1, B = 0 হলে আউটপুট Y = 0 হবে।

ইনপুট A = 1, B = 1 হলে আউটপুট Y = 1 হবে।

১৭। বুলিয়ান অ্যালজেবরার বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর।

বুলিয়ান অ্যালজেবরার বৈশিষ্ট্যঃ-

  • বুলিয়ান অ্যালজেবরায় শুধু 1 ও দুটি অঙ্ক ব্যবহৃত হয়।
  • বুলিয়ান অ্যালজেবরায় দুটি অঙ্ক থাকায় এটি সহজ।
  • এতে কোনো ধরনের জ্যামিতিক ও ত্রিকোণোমিতিক সূত্র প্রয়োগ করা যায় না।
  • এ অ্যালজেবরায় শুধু যৌক্তিক গুণ ও যোগের সাহায্যে গাণিতিক কাজ করা যায়।
  • এ অ্যালজেবরায় কোন ভগ্নাংশ, বর্গ, ঋণাত্মক সংখ্যা প্রভৃতি ব্যবহার করা যায় না।
আরও জানুন
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url